রাজনৈতিক সংঘর্ষে ফের রক্তারক্তি ঘটলো তৃণমূলের সালিশি সভায়। রবিবার জমি বিবাদ নিয়ে সালিশি সভা বসেছিল চোপড়ায়।
তৃণমূল বিধায়ক হামিদুর রহমানের বাড়িতে বসে ছিল এই সভা। বিধায়কের সামনে সেখানেই বাঁধে রাজনৈতিক সংঘর্ষ। সভা চলাকালীনই এক পক্ষ আরেক পক্ষকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করেন। এই আক্রমণের গুরুতরভাবে জখম হয় এক যুবক। তাকে প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় দৌলুয়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এবং পরে সেখান থেকে নিয়ে যায় ইসলামপুর হাসপাতালে।
অভিযোগ খোরশেদ আলম নামে এক ব্যক্তি তার দলবল নিয়ে আক্রমণ করেছিল সেই সালিশি সভায়। তবে ওই যুবক আঘাত পাওয়ার পর আক্রমণকারী খোরশেদ আলম তার দলবল নিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যায়। তৃণমূলের অভিযোগ তৃণমূলের ওই সালিশি সভায় যারা আক্রমণ চালিয়ে ছিলেন তারা হলেন সিপিএমের লোক। তারা স্থানীয় থানায় লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন। তবে স্থানীয় সিপিআইএম নেতা বিকাশ দাস এই সমস্ত অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন তৃণমূলের দলীয় সংঘর্ষের জেরেই ঘটনা হয়েছে। এতে সিপিএমের কোন হাত নেই। তিনি আরো জানান বিধায়কের বাড়িতে সিপিএমের কোন কর্মীই উপস্থিত ছিলেন না ওই সময়। পুলিশ বর্তমানে ঘটনা তদন্ত শুরু করেছেন। তদন্তের পরেই জানা যাবে এই সংঘর্ষের আক্রমণকারী আসলে কে।